- August 16th, 2022
বুদ্ধ ও নির্বাণ (পর্ব-৮)
‘দুঃসময়’, নাটক লিখলেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। নন্দনের নিভৃত কামরায় বসে। জ্যোতিবাবুর মন্ত্রিসভা থেকে হঠাৎ রাগের মাথায় ইস্তফা দেওয়ার পরে।
‘দুঃসময়’, নাটক লিখলেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। নন্দনের নিভৃত কামরায় বসে। জ্যোতিবাবুর মন্ত্রিসভা থেকে হঠাৎ রাগের মাথায় ইস্তফা দেওয়ার পরে।
বড় খবর ‘মিস’ করার মর্মবেদনা কতটা মারাত্মক, তা কেবল খবরের কারবারিরাই জানে। অন্য কাগজে আছে আমার কাগজে নেই এমন কোনও ভালো খবর চোখে পড়লেই আমার বাকি দিনটা বরবাদ হয়ে যেত,
পূর্বসূরির সঙ্গে নিজের পার্থক্য বোঝাতে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য প্রায়শই একটি কথা বলতেন, ‘রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নাম ধরে ব্যক্তিগত আক্রমণ করার আমি বিরোধী। একে আমি রুচিসম্মত
ন্যূনতম ইতিহাস-চেতনা থাকলে বিচারপতি সুশান্ত চট্টোপাধ্যায় জালিয়ানওয়ালাবাগের দৃষ্টান্ত দিতেন না। ১৯৯৩-এর ২১ জুলাই কলকাতার রাজপথে পুলিশের নির্বিচার গুলি চালনা ছিল বর্বরতারই নামান্তর।
১৯৮৫ সালে আমি যে কলকাতা ছেড়েছিলাম, '৯৩ সালে সেই শহরে আমি প্রত্যাবর্তন করিনি। ইতিমধ্যে স্থানীয় রাজনীতিতে বাম-বিরোধিতার প্রধান মুখ হয়ে উঠে এসেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
আমার অতি বড় দুর্ভাগ্য প্রমোদ দশগুপ্তকে চেনার সুযোগই পাইনি। ১৯৮২ সালে চিনে সফররত অবস্থায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তাঁর অকস্মাৎ মৃত্যু হলো,
বুদ্ধবাবুর তরফে আমার ওপর ক্রদ্ধ হওয়ার যথেষ্ট কারণ ছিল। কেননা আমি আমার কলামে নিয়মিত তাঁর সমালোচনা করতাম, তাঁর অহংবোধ আর ঔদ্ধত্যকে উপহাস করতাম,
অনেক বছর আগের কথা। কলকাতার একটি নামজাদা বাণিজ্যিক সংস্থা একবার স্থির করল পুজোর আগে তারা একটি স্মরণিকা প্রকাশ করবে। আমার কাছে অনুরোধ এল কলকাতায় দুর্গাপুজোর ইতিহাস নিয়ে একটি নিবন্ধ লেখার।
প্রিয়-সুব্রত অচ্ছেদ্য জুটির মাঝখানে প্রথম দেওয়াল উঠল জরুরি অবস্থার পরে, ইন্দিরা গান্ধীর সৌজন্যে। সঞ্জয় গান্ধীর সঙ্গে প্রিয়র অসম লড়াই তার অনেক আগেই শুরু হয়েছিল,
পিসির গোঁফ থাকলে বাবারা চার ভাই হতেন, এই জাতীয় আলোচনা অবশ্যই বুরবকের কম্মো। কী হলে কী হতে পারত, ইতিহাস তার ধার ধারে না, যা হয়েছে সেটাকেই কাটাছেঁড়া করা তার কাজ।
বৌ, নাপিত আর দাঁতের ডাক্তার কখনও বদলাতে নেই বলে উপদেশ শুনেছি। ঘাড়ে মাথা একটাই, বৌ বদলের চিন্তাকে প্রশ্রয় দেওয়ার