- August 23rd, 2022
যত বড় চোর, তত বেশি ভোট
চোর মানেই ধুরন্ধর। বুদ্ধিমান। কৌশলী। আত্মবিশ্বাসী। দূরদর্শী। সর্বোপরি বেপরোয়া। যাঁর ঝুলিতে এত গুণ, তাঁকে ঠেকায় কে? আর তিনি যদি হন নেতা।
চোর মানেই ধুরন্ধর। বুদ্ধিমান। কৌশলী। আত্মবিশ্বাসী। দূরদর্শী। সর্বোপরি বেপরোয়া। যাঁর ঝুলিতে এত গুণ, তাঁকে ঠেকায় কে? আর তিনি যদি হন নেতা।
বাংলাস্ফিয়ার- হাদি মাতার। সলমন রুশদির উপর হামলা চালিয়ে তিনি এখন রুশদি-বিরোধী দুনিয়ায় হিরো। ২৪ বছর বয়সে সব রকম ভাবে প্রায় ব্যর্থ মাতার
সুমন -ধরুন এই জিন্দালরা সরে যাবার পরে এই রকম মেজর কোনও শিল্প তো অদূর ভবিষ্যতে দেখা যাচ্ছে না।
সুমন- এ বার একটু ভিন্ন প্রসঙ্গে আসি। আপনার মন্ত্রিসভার দু’জন মন্ত্রীর কথা। তাঁদের এক জনের কাজ ছিল, এই সব ব্যাপারে আপনার বিরোধিতা করা, তিনি কমল গুহ । আরএক জন, শৈলেন সরকার। আমি জানি না তিনি মন্ত্রী হবেন কি না। তিনি যে আছেন, সেটাই কোনও দিন টের পাইনি।
সুমন- আপনাদের আসল প্রতিদ্বন্দ্বী নির্বাচন কমিশন। বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য- না, না, একেবারেই তা নয়। সুমন- তাহলে আপনার দল রোজ এ রকম চেঁচামেচি করছে কেন? বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য - চেঁচামেচি করছে বলে তো মনে হয় না। আমার কানে তো আসেনি।
ব্রাত্য বসুর জন্ম-কুণ্ডলি আমি দেখিনি। তবে এটুকু অনুমান করতে পারি, ওঁর বৃহস্পতি এখন তুঙ্গে। এখন ওঁর ছপ্পর খুলে পাওয়ার কথা, কেবলই পাওয়ার।
২০০৬-এর বিধানসভা ভোটের আগে সম্ভবত অ্যাসোচেম রাজ্যের ব্যবসায়ীদের মধ্যে একটি সমীক্ষা চালিয়েছিল। তাতে একটি প্রশ্ন ছিল,
পাঁচ বছরের মুখ্যমন্ত্রিত্বে এমন কী করেছিলেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য যে রাজ্যবাসী এমন মাথায় করে তাঁকে ফের মহাকরণে ফিরিয়ে এনেছিল? আর যাই হোক তাঁর হাতে তো কোনও জাদুদণ্ড ছিল না!
২০০১-এ তাঁকে নিয়ে সিপিএমের অন্দরে একটা কী হয়, কী হয় ভাব ছিল। হাজার হোক জ্যোতি বসুর জুতোয় পা গলিয়েছেন, মানুষ বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যকে তাঁর বিকল্প হিসেবে মানবে নাকি
পিসির গোঁফ থাকলে বাবারা চার ভাই হতেন, এই জাতীয় আলোচনা অবশ্যই বুরবকের কম্মো। কী হলে কী হতে পারত, ইতিহাস তার ধার ধারে না, যা হয়েছে সেটাকেই কাটাছেঁড়া করা তার কাজ।
বৌ, নাপিত আর দাঁতের ডাক্তার কখনও বদলাতে নেই বলে উপদেশ শুনেছি। ঘাড়ে মাথা একটাই, বৌ বদলের চিন্তাকে প্রশ্রয় দেওয়ার