- August 16th, 2022
আমার দলের গোরুদের বোঝাই কী করে
কেস খেলাম, ক্ষুর খাইনি। তাছাড়া সুব্রতদার স্বভাবটাও ছিল ওই রকম, রেগে গেলে যা মুখে আসে বলে দিতেন, তারপরেই সেই মিষ্টি হাসি।
কেস খেলাম, ক্ষুর খাইনি। তাছাড়া সুব্রতদার স্বভাবটাও ছিল ওই রকম, রেগে গেলে যা মুখে আসে বলে দিতেন, তারপরেই সেই মিষ্টি হাসি।
বাংলার বিনোদন জগৎ, ব্যবসায়ী সম্প্রদায়, খেলোয়াড় কিংবা ফড়ে-সাংবাদিকদের কথা না হয় সচেতন ভাবে বাদ দেওয়া গেল।
গত চারদিন ধরে আমি ভ্লাদিমির পুতিনকে নিয়ে আমেরিকা প্রবাসী এক রুশি সাংবাদিকের লেখার অনুবাদ প্রকাশ করেছি।
আমি তখন দিল্লিতে কংগ্রেস কভার করি, রোজ বিকেলে নিয়ম করে ২৪ নম্বর আকবর রোডে দলের সদর কার্যালয়ে ঢুঁ মারতে হয়।
এই যে আমার রাজনৈতিক অবস্থানে নাটকীয় পরিবর্তন, সেটা মেনে নেওয়া আমার বাবা-মায়ের কাছে আদৌ সহজ ব্যাপার ছিল না।
তারপর সব কিছু বদলে গেল ২০১৬ সালে আমি ওয়েস্ট ভার্জিনিয়ায় আসার পরে। আমি সক্রিয় ভাবে রাজনীতি করতাম না কিন্তু যখন যেখানে সুযোগ পেতাম,
টেলিফোনের ওপারের গলাটা চিনতে পারছি, কার গলা ঠিক বুঝতে পারছি না। ফুটো তবলার মতো ফ্যাসফেসে আর দারুন উত্তেজিত।
২০০৮ এল, আমরা আবার আশার ঝিলিক দেখতে শুরু করলাম। সে বছর দিমিত্রি মেদভেদেভ রাশিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলেন।
সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে গত তিন বছর আমার কোনও যোগাযোগই ছিল না। তিনি বিলক্ষণ জানতেন, ভয়ঙ্কর দুঃসময়ের মধ্যে দিয়ে আমাকে যেতে হচ্ছে।
পিসির গোঁফ থাকলে বাবারা চার ভাই হতেন, এই জাতীয় আলোচনা অবশ্যই বুরবকের কম্মো। কী হলে কী হতে পারত, ইতিহাস তার ধার ধারে না, যা হয়েছে সেটাকেই কাটাছেঁড়া করা তার কাজ।
বৌ, নাপিত আর দাঁতের ডাক্তার কখনও বদলাতে নেই বলে উপদেশ শুনেছি। ঘাড়ে মাথা একটাই, বৌ বদলের চিন্তাকে প্রশ্রয় দেওয়ার