- August 13th, 2022
একদিন যদি খেলা থেমে যায়
আমার ছোট দাদু বলতেন, ‘ক্রীড়া অতি ভীষণ বস্তু। খুব সাবধানে সামলাতে হয়। খেলতে খেলতে ক্রীড়নক হয়ে গেলেই বরাত বাতিল।'
আমার ছোট দাদু বলতেন, ‘ক্রীড়া অতি ভীষণ বস্তু। খুব সাবধানে সামলাতে হয়। খেলতে খেলতে ক্রীড়নক হয়ে গেলেই বরাত বাতিল।'
ন-কাকা নাকি কোনও এক ওষুধ কোম্পানির চিফ কেমিস্ট ছিলেন। এ পাড়ায় আসা ইস্তক দেখে আসছি এলাকার শিবমন্দিরের চাতাল জুড়ে বাবু হয়ে বসে আছেন।
যদি কেন, নিশ্চিত ভাবেই খেলা থেমে যাবে একদিন। আর খেলা যে থেমে যাবে—সে কথা খেলা শুরুর আগে থেকেই তো জানতাম! কারণ, যা নিয়ে খেলতে নেমেছি—
খেলাধুলোয় আমি চিরকাল অপটু। অন্তত আমার তাই বিশ্বাস। আর স্কুল কলেজের ট্র্যাক রেকর্ড তো তার জ্বলন্ত প্রমাণ।
আমার ছেলেবেলার আবহে ‘খেলা’ প্রায় নিষিদ্ধ শব্দ ছিল, বড়কাকুদাদুর সৌজন্যে। বড়কাকুদাদু, আমার বাবার অকৃতদার বড়কাকা। বাংলা সিনেমার
ঘড়ি চলছে, কিন্তু সময়টা কোথাও যেন থেমে! মাঠ খোলা, যেন খেলা থেমে গেছে। একটা থমকে যাওয়া সময়ে, নিজের টুকরো টুকরো কবিতাই যেন ভেসে এলো।
কলকাতা দেখতে এসেছেন তো আসুন, দুটো প্রত্নস্হলে নিয়ে যাই। দুটোই মহাতীর্থ। হেরিটেজ কমিটি অফ কলকাতা এদের আকৃতি পরিবর্তন করতে দিচ্ছে না।
একদিন যদি খেলা থেমে যায়। দিন কয়েক আগে আমার এই পোস্ট বন্ধু-মহলে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছিল। রহস্যের পর্দা তুলে দিয়ে পরের দিনই জানিয়েছিলাম,
এক দিন যদি খেলা থেমে যায়, গতকাল ব্যস এইটুকু লিখে আমি থেমে গিয়েছিলাম। বন্ধুদের প্রতিক্রিয়ায় বিশুদ্ধ মজা পাওয়া গেল, করোনাক্রান্ত
পিসির গোঁফ থাকলে বাবারা চার ভাই হতেন, এই জাতীয় আলোচনা অবশ্যই বুরবকের কম্মো। কী হলে কী হতে পারত, ইতিহাস তার ধার ধারে না, যা হয়েছে সেটাকেই কাটাছেঁড়া করা তার কাজ।
বৌ, নাপিত আর দাঁতের ডাক্তার কখনও বদলাতে নেই বলে উপদেশ শুনেছি। ঘাড়ে মাথা একটাই, বৌ বদলের চিন্তাকে প্রশ্রয় দেওয়ার