- August 16th, 2022
রবি ঠাকুর যদি না থাকতেন…
স্ত্রী মৃণালিনীদেবীকে একটি চিঠিতে রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলেন— ‘সকলেরই স্বতন্ত্র রুচি, অনুরাগ এবং অধিকারের বিষয় আছে।’তাঁর কথামতো আমরাও
স্ত্রী মৃণালিনীদেবীকে একটি চিঠিতে রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলেন— ‘সকলেরই স্বতন্ত্র রুচি, অনুরাগ এবং অধিকারের বিষয় আছে।’তাঁর কথামতো আমরাও
ছ’জনের একটা দল। প্রত্যেকের হাতে পড়ে পাওয়া অল্প কিছু টাকা। সামনে খোলা দুটো রাস্তা। নিজস্ব পছন্দ মাফিক খরচ করার জন্য স্বল্প সম্বলটুকু জমিয়ে রাখা, অথবা, সেই টাকা একটা পাত্রে জমা করা,
‘এ সব ক্ষেত্রে এমনই হইয়া থাকে। মনটা আনচান করিয়া ওঠে। কু ডাকে। বলে নিশুতি রাতে পাড়ায় বেড়াইতে নাই। আমাদের পাড়াটা বীরভূম লাগোয়া
রবীন্দ্রনাথ যদি না জন্মাতেন, বাঙালির যা হাল, এই মুহূর্তে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হতো দেওয়ালের টিকটিকিদের, যারা সারা বছর রবিচ্ছবির পিছনে আত্মগোপন
এর আগে আমি কখনই ভাবি নাই রবিনাথের জন্ম না হলে কী হতো! ও আচ্ছা, কথা শুরুর সঙ্গে বলে নিই — আমি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে রবিনাথ বলে ডাকি, আর লিখি।
রবি ঠাকুর না জন্মালে আমাদের ছোটবেলায় সাধারণ মুসলিম ফ্যামিলিগুলোতে কিচ্ছু যায় আসত না। কারণ তখন কাজী নজরুল ইসলাম মুসলিম
আবার এসে গেল বাঙালির আদরের পঁচিশে বৈশাখ, প্রাণের পঁচিশে বৈশাখ, গানের পঁচিশে বৈশাখ। আরো কত রকমের পঁচিশে বৈশাখ!
জীবন বিজ্ঞানে যে বছর হরমোন পড়ানো শুরু হল, ঠিক সেই বছর কী এক অদ্ভুত সমাপতনে বসন্তকালটাকে অসহ্য রকমের মনোহর মনে হতে
খবরটা কানে এসেছিল আগেই। ঘোড়ার মুখ থেকে শুনিনি বলে বিশেষ একটা উৎসাহ দেখাইনি। অবশেষে দেখলাম ঘোড়া আমাকে ল্যাজের ঝাপটা
পিসির গোঁফ থাকলে বাবারা চার ভাই হতেন, এই জাতীয় আলোচনা অবশ্যই বুরবকের কম্মো। কী হলে কী হতে পারত, ইতিহাস তার ধার ধারে না, যা হয়েছে সেটাকেই কাটাছেঁড়া করা তার কাজ।
বৌ, নাপিত আর দাঁতের ডাক্তার কখনও বদলাতে নেই বলে উপদেশ শুনেছি। ঘাড়ে মাথা একটাই, বৌ বদলের চিন্তাকে প্রশ্রয় দেওয়ার