- August 16th, 2022
হাফসোল-৬
সে বছর শীতে বাবার সাথে মাসিমণির বাড়িতে যখন পৌঁছলাম দুমকাতে, তখন দুপুর ক্ষয়ে গেছে। দরজায় পা দিতেই মাসিমণি একগাল হেসে বললেন,
সে বছর শীতে বাবার সাথে মাসিমণির বাড়িতে যখন পৌঁছলাম দুমকাতে, তখন দুপুর ক্ষয়ে গেছে। দরজায় পা দিতেই মাসিমণি একগাল হেসে বললেন,
প্রেম ব্যাপারটা বাজার করার মতো দেখে বেছে হয় না, এই ভয়ঙ্কর উপলব্ধি ক্লাস ইলেভেনে বৈষ্ণব পদাবলী পড়াকালীন করা গেল
তরাইয়ের ছোট চা বাগানে কেটেছে স্কুল জীবন। তিন মাইল দূরে খড়িবাড়িতে স্কুল; সাইকেলে, কখনও বা হেঁটেই যেতাম।
বারবার প্রেমে হাফ-সোল খাওয়ার কারণে পুপুর বন্ধুরা ওকে ভোঁদাই বলে ডাকত। যখন ও ক্লাস টেনে পড়ে, তখন ক্লাস নাইনে পড়া পাড়ার মেয়ে
তখন ক্লাস সেভেন। সে বার অষ্টমীর দিন বন্ধুরা মিলে শাড়ি পরে মণ্ডপে গেছি অঞ্জলি দিতে। প্রথম পর্ব শেষ হয়ে দ্বিতীয় পর্বের অঞ্জলি শুরু হয়েছে।
আমি প্রেমে পড়েছিলাম পাঁচ ফুট এগারো ইঞ্চি লম্বা চেহারা আর বড় বড় চোখের এক প্রবল রোমান্টিক সৈনিকের। প্রেম চলত চিঠিতেই।
সাক্ষাৎ ভগবান যা বুঝে উঠতে পারেননি (সম্প্রতি পেরে থাকলে আমার জানা নেই) সামান্য মনিষ্যি তা বুঝিবে কেমনে? নো প্রাইজ ফর গেসিং,
সেই মহাকাব্যের যুগ বেয়ে আজকের এই সুপারসনিক এজ অবধি রান্নাবান্না এক অনবদ্য শিল্প হিসেবে স্বীকৃত। যে শিল্প মঞ্জুষা অঙ্কনশৈলী কিম্বা
পিসির গোঁফ থাকলে বাবারা চার ভাই হতেন, এই জাতীয় আলোচনা অবশ্যই বুরবকের কম্মো। কী হলে কী হতে পারত, ইতিহাস তার ধার ধারে না, যা হয়েছে সেটাকেই কাটাছেঁড়া করা তার কাজ।
বৌ, নাপিত আর দাঁতের ডাক্তার কখনও বদলাতে নেই বলে উপদেশ শুনেছি। ঘাড়ে মাথা একটাই, বৌ বদলের চিন্তাকে প্রশ্রয় দেওয়ার