- August 13th, 2022
আগাপাশতলা পবিত্র
মনে মনে প্রতিজ্ঞা করেছিলাম, এই স্তম্ভে আর শোকগাথা রচনা করব না। হোক না নিরানন্দর জার্নাল, এ বার কেবল আনন্দ-ধ্বনি শোনাব, বীরত্বের কথা বলব, জীবনের জয়গান গাইব।
মনে মনে প্রতিজ্ঞা করেছিলাম, এই স্তম্ভে আর শোকগাথা রচনা করব না। হোক না নিরানন্দর জার্নাল, এ বার কেবল আনন্দ-ধ্বনি শোনাব, বীরত্বের কথা বলব, জীবনের জয়গান গাইব।
১২৪টা বছর কেটে গেল, ভালো করে খোঁজখবর নিলে আপনি হয়তো এখনও কারও কারও সন্ধান পেতে পারেন যাঁরা মনে করেন নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু বেঁচে আছেন।
এক্কেবারে ছেলেবেলায় আমার এক বন্ধু খেলায় হেরে গেলেই চিৎকার চেঁচামিচি শুরু করে দিত। ‘তুই চোট্টামি করে জিতেছিস, তোর সঙ্গে আর কোনও দিন আমি খেলবই না।’
কয়েক বছর আগে বিবিসি-র ওয়েবসাইটে একটা মজার খবর পড়েছিলাম৷ বিলেতের বেশ কয়েকটি খামারে ইদানীং নাকি পুরোদমে জোঁকের চাষ শুরু হয়েছে৷
ইতিহাসের ছাত্র, এতবার পাকিস্তানে গিয়েছি, এমন একটি মহা-ঐতিহাসিক জায়গা দেখার সুযোগই হয়ে ওঠেনি।
এই রে, গোড়াতেই বোধহয় মস্ত গলদ হয়ে গেল, একটি ‘পলিটিকালি ইনকারেক্ট’ বাংলা শব্দ ব্যবহার করে ফেললাম। দেখবেন আপনারা যেন আবার এ নিয়ে গোল পাকাবেন না।
‘পাগল যে তুই কণ্ঠভরে জানিয়ে দে তাই জানিয়ে দে, জানিয়ে দে সাহস করে’— রবীন্দ্রনাথ ছেলেবেলায় দক্ষিণ কলকাতার
বছর কয়েক আগে পর্যন্ত আমার নিউ ইয়ার’স রেজলিউশনে তিনটি শপথবাক্য থাকত — সুরার হাতছানিতে কিছুতেই সাড়া দেব না, ধূমপান ত্যাগ করব আর পয়লা জানুয়ারি
মা-মেয়ের কথোপকথন ছেঁড়া ছেঁড়া শুনতে পাচ্ছিলাম। কন্যার একটি কথায় আমার কান-দুটো সটান খাড়া হয়ে উঠল। খবরের কারবারিদের যেমনটি হয় আর কি!
পিসির গোঁফ থাকলে বাবারা চার ভাই হতেন, এই জাতীয় আলোচনা অবশ্যই বুরবকের কম্মো। কী হলে কী হতে পারত, ইতিহাস তার ধার ধারে না, যা হয়েছে সেটাকেই কাটাছেঁড়া করা তার কাজ।
বৌ, নাপিত আর দাঁতের ডাক্তার কখনও বদলাতে নেই বলে উপদেশ শুনেছি। ঘাড়ে মাথা একটাই, বৌ বদলের চিন্তাকে প্রশ্রয় দেওয়ার